TT Ads

নিজস্ব প্রতিবেদক :
বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার মো. রায়হান কাওছার বলেন, নারীর মাধ্যমে কৃষির গোড়াপত্তন। পরে মুখ্য ভূমিকা চলে আসে পুরুষের হাতে। এভাবে নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে কৃষি আরো এগিয়ে যাবে। তিনি বলেন, ধাননির্ভর কৃষি না হয়ে এর পাশাপাশি সূর্যমুখী, বেগুনসহ বিভিন্ন্ ফসলের আবাদ বাড়ানো দরকার। তাহলেই দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হবে। এতে কৃষকরাও লাভবান হবেন। বরিশালে বারি সূর্যমুখী-৩ এবং বারি বেগুন-১২’র উৎপাদন কৌশল বিষয়ক মাঠ দিবস অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

আজ সোমবার সকাল ১১টায় শহরতলীর রহমতপুরে আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে এই মাঠ দিবসের আয়োজন করা হয়।

আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক ড. মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শিকদার, আরএআরএস’র প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. গোলাম কিবরিয়া এবং পার্টনার প্রকল্পের ডেপুটি প্রোগ্রাম ডিরেক্টর (বারি অংগ) ড. মো. ফারুক হোসেন।

বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা স্মৃতি হাসনার সঞ্চালনায় সেমিনারে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আরএআরএস’র প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. রফিকুল ইসলাম, ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আনওয়ার মোনিম, বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. ছয়েমা খাতুন, বিএসআরআইর ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. রতন কুমার গণপতি, আরএআরএস’র ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা অঞ্জন কুমার দাস, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মাহমুদুল হাসান খান, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক, বরিশাল সদরের কৃষক মোবারক আলী শিকদার, বাবুগঞ্জের কিষাণী কাওছার পারভীন শেফালী প্রমুখ।

মাঠ দিবসে পার্টনার প্রকল্পের আওতাভুক্ত বরিশাল এবং ঝালকাঠির ৬ উপজেলার ৮০ জন কৃষক অংশগ্রহণ করেন।

TT Ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *